ব্যবসার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা হচ্ছে আমদানি ব্যবসা আমদানি ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রথমেই ট্রেড লাইসেন্স, ব্যাংক একাউন্ট, ঞওঘ, আমদানি লাইসেন্স ও ভ্যাট সার্টিফিকেট এর ব্যবস্থা করতে হবে। সবচেয়ে বড় প্রশ্ন: কি পণ্য নিয়ে ব্যবসা শুরু করবো? ইহার সহজ উত্তর যাহা বিক্রির ব্যবস্থা আছে অর্থাৎ ক্রেতার কাছে আপনি সহজে পৌঁছাতে পারবেন। বিক্রি নগদে/ চেকে সম্পাদিত হবে? নগদে হলে খুবই ভাল এবং চেকে হলে কতদিন পর ঐ চেক পাওয়া যাবে এবং টাকা তোলার তারিখ কবে থাকবে? কিংবা বাকি হলে কত দিনের বাকি? সে বাকি টাকা তুলতে কতবার যেতে হবে? বিক্রেতার দেয়া তারিখে যথাযথ ভাবে চেক ভাঙ্গানো যাবে? এই বিষয় গুলো পরিষ্কার ধারণা নিতে হবে। এমনও হতে পারে একটা অংশ টাকা কখনওই পাওয়া যাবে না-সে অংশ কত? বিষয়গুলো জেনে ব্যবসা শুরুর পরিকল্পনা করতে হবে।
এবার পরিকল্পনায় নিতে হবে কি আইটেম/ পণ্য নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে চান। এখানে প্রাথমিক ভাবে বিবেচনায় আনতে হবেঃ আপনার পুঁজি/ আর্থিক সক্ষমতা, গুদাম জাতকরণের ব্যবস্থা, উক্ত পণ্য ডেলিভারী দেওয়ার ব্যবস্থা, পণ্য লোড এবং আন লোড করার ব্যবস্থা। কারণ ছোট পুঁজির ব্যক্তি কখনও লম্বা সময় বিক্রির জন্য বসে থাকতে পারে না। তার দৈনন্দিন যে প্রয়োজন আছে তার অর্থ কোত্থেকে আসবে? অতএব চলতি আইটেমের ব্যবসা পছন্দ করা উচিৎ। এতে লাভের পরিমাণ হয়তো কম তবে ব্যবসায় টিকে থাকতে সুবিধা। অন্যথায় দৈনন্দিন যে খরচাদি থাকে তা নির্বাহ করতে গিয়ে পুঁজিও হারিয়ে ফেলতে পারেন। বড় পুঁজির ব্যক্তি হলে অনেক নতুন আইটেম নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। তাতে অনেকগুলো স্তর মাথায় নিতে হবে প্রথমে পণ্যকে পরিচিত করার ঝুকি কারণ ঐ পণ্যটি ক্রেতারা চেনে না, দ্বিতীয়ত ডিষ্ট্রিবিউশন চেইনে বাকি দিতে হতে পারে আর এতে পুঁজি দীর্ঘ সময় আটকে থাকবে। সুবিধা হলো যখন চলে উঠবে তখন অনেক মুনাফা করা যাবে। তবে এই বিষয়ও বিবেচনা করতে হবে যে অধিক মুনাফা দীর্ঘস্থায়ী নয়। পরবর্তীতে অনেক প্রতিযোগী বাজারে আসবে আর ঐ সময়ের মধ্যে অর্থ কামিয়ে নিতে হবে। তবে রিসার্চ নির্ভর ওহহড়াধঃরাব পণ্য যাহা জীবন রক্ষার সাথে জড়িত ঐসব পণ্য বিক্রি সহজ এবং দীর্ঘ সময় বাজারে মুনাফা করা যায়, যতক্ষণ আর একটি সমমানের পণ্য বাজারে না আসে যেমন- এই খাতটি মানুষের স্বাস্থ্য কিংবা শিল্পে পণ্য প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত। উদাহরণ স্বরূপ সিটিস্ক্যান করতে একটি ইনজেকশন ওঢ়ধসধৎরড়, ওঃধষু-এই পণ্য-প্রয়োজন, ইহা একটা রিসার্চ চৎড়ফঁপঃ অতএব ইহা ক্রয় করতে হবে। যেমন বস্ত্র প্রক্রিয়াজাত করণে ২/৩ টি আইটেমের কাজ ১টি পণ্য দিয়ে হয় যেমন- গঁষঃরংপড়ঁৎরহম। অতএব ক্রেতা নিজের লাভের জন্য ঐ পণ্য সহজে ক্রয় করবে এবং গুদামজাতকরণে জায়গা কম লাগে। বস্ত্র প্রক্রিয়াজাতকরণে খরচ কমছে এবং ব্যবহার সহজ। এধরনের ওহহড়াধঃরাব পণ্য বাজারে এসেছে যেমন- ভায়গ্রা, রঢ়যড়হব, এধষধীু ঞধন ইত্যাদি। এমনকি আপনারা লক্ষ্য করে থাকবেন টহরষবাবৎ বাজারে ঠধংবষরহব খড়ঃরড়হ দিয়ে ঈড়ংসবঃরপং গধৎশবঃ এ হৈ চৈ ফেলে দিয়েছিল। এমনকি আপনারা সম্ভবত লক্ষ্য করেছেন ঢাকায় হাজীর বিরানী, ফখরুদ্দিন বাবুর্চির খাবার, আনন্দ বেকারীর খাবার, একসময়ের মরণচাঁদের মিষ্টি এইসবগুলোই ক্রেতা সাধারণের কাছে স্থান করে নিয়েছে তাহাদের সৃষ্টি রেসিপির জন্য, অর্থাৎ এইগুলোও রিসার্চ আইটেমের আওতাভুক্ত।
উপরের আলোচনা থেকে একটা বিষয় স্পষ্টঃ ব্যবসার মূল লক্ষ্য মুনাফা অর্জনও সামাজিক সেবা তবে পরের অংশটুকু অনেকে বিবেচনায় আনেন না। আপনি যে কোন পণ্য বিক্রি করে মুনাফা অর্জন করতে পারেন- সুঁই থেকে প্লেন যে আইটেমেরই ব্যবসা করেন মুনাফা অর্জন সম্ভব এবং লক্ষ্য করবেন প্রত্যেক আইটেমে অনেক ভাল মুনাফা অর্জনকারী লোক মুনাফা করছে।
আপনি কি পণ্য নিয়ে ব্যবসা করবেন তার জন্য আপনার জানতে হবে চারিদিকের পরিবেশ – মানুষের প্রয়োজন/ চাহিদা মেটাতে সক্ষমতা আর ক্রেতার আর্থিক অবস্থা অর্থাৎ ক্রয় ক্ষমতা; মোট কথা সাইজ অব মার্কেট অর্থাৎ পণ্যটির কি পরিমান বাজারে চাহিদা আছে এবং চাহিদার কতটুকু বর্তমানে যাহারা ব্যবসা করছেন তাহারা যোগান দিতে পারছেন? তা ভালভাবে নিরূপণ করতে হবে। সেটা হতে পারে স্থানীয় দোকান, আমদানীকৃত পণ্য কিংবা শিল্প স্থাপনের চিন্তা – পূর্বে এই বিষয়টির একটা সমীকরণে আসতে হবে। এই সমস্ত তথ্য চট্টগ্রাম এবং বেনাপুল স্থল বন্দরের কাস্টম এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন হিসাব থেকে পাওয়া যাবে, তবে আমাদের ঝঃধঃরংঃরপধষ উবঢ়ধৎঃসবহঃ এর তথ্যের উপর পুরাপুরি নির্ভর করা ঠিক হবে না।
তাহাছড়া অনেক পণ্য চোরাচালান হয়ে বাজারে আসে এবং ক্রেতার চাহিদা মেটায় এটা সাধারণত ভারত ও মায়ানমার থেকে বড় দাগে আসে। চোরাগুপ্তা বিষয়ের হিসাব আপনি কোথায় পাবেন? সত্যিই তাই এর হিসাব পাওয়া যাবে না তবে স্থানীয় দোকানপাট কিংবা পাইকারী বাজারে সহজলভ্যতা এবং দাম থেকে আপনার পণ্যের প্রতিযোগিতার বিষয়ে একটা অংক কষে নিতে পারবেন। যোগান কি পরিমাণ তা খুচরা ও পাইকারী দোকানে ঝযবষভ এ পণ্যের উপস্থিতি থেকে বুঝা যায়।
উপরোক্ত আলোচনায় আপনি কি পণ্য পছন্দ করে ব্যবসা করতে চান তার একটা সংক্ষিপ্ত ধারণা দেওয়া হল। অবশ্যই পণ্য পছন্দের সাথে খড়ধফ, ঁহষড়ধফ, ভঙ্গুর, পণ্যটি ব্যবহারের জন্য কতদিন সময় পাওয়া যাবে? অর্থাৎ আয়ুস্কাল, গুদমজাত করণে কতটুকু জায়গা দখল করে কিংবা কোন নির্দিষ্ট তাপমাত্রা পণ্য সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজন কিনা? এসব বিষয় বিবেচনায় আনবেন। ভঙ্গুর, কাঁচামাল, ডিজাইন নির্ভর পণ্য কাপড়, জুতা ইত্যাদি জিনিসে চৎড়ভরঃ বেশি দেখবেন কারণ ভঙ্গুর জিনিষ যেমন যে কোন কাঁচের সামগ্রী বা সিরামিক সামগ্রী এবং ১টা অংশ ভাঙ্গবেই যাহার পরিমাণ আপনি জানেন না। তাই হিসাবে লাভ বেশি দেখবেন, কাপড়, জুতা, চশমা অর্থাৎ উবংরমহ নির্ভর যে কোন পণ্যে সব উবংরমহ ক্রেতা পছন্দ করবে না, যে উবংরমহ রয়ে যাবে তা বিক্রি করাই কঠিন তাই হিসাব কষতে লাভ বেশি দেখছেন, কাঁচামাল বা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় রক্ষাকৃত পণ্যের একটা অংশ নষ্ট হবে তাই হিসাব করতে বসলে লাভ বেশি দেখবেন। তাই এসবপণ্যের জন্য প্রত্যেক ঝঃবঢ় অর্থাৎ ক্রেতার কাছে পৌঁছানো পর্যন্ত আপনার ঈড়হঃৎড়ষ এ আছে কিনা তা ভেবে আমদানি করবেন। উদাহরণ স্বরূপ: আপনি কাঁচের সামগ্রীর চধপশরহম সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান নেই, সে ক্ষেত্রে ৩০ – ৪০% মাল ভেঙ্গে যেতে পারে। কাঁচামাল ধরুন ফল আমদানি করছেন অরৎ াবহঃরষধঃরড়হ সম্পর্কে আপনার ধারণা নেই কিংবা ঈঁংঃড়স এ কোন জটিলতায় যথা সময়ে মালামাল ঈষবধৎ করতেপারলেন না, ঐ ক্ষেত্রে সকল পণ্যে এমন দাগের সৃষ্টি হতে পারে তা বিক্রির অযোগ্য হয়ে যেতে পারে। অতএব বিষয়গুলো ভালভাবে বিবেচনায় আনবেন।
আমদানি করা হয় সাধারণত বৈদেশিক সরবরাহকারী/ কোম্পানী থেকে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অধিকাংশ ভোগ্যপণ্য আমদানি চায়না, ভারত, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, ভূটান ও সিঙ্গাপুর থেকে হয়ে থাকে। এই অঞ্চলে লোকদের সততা, বিশ্বস্ততা অনেক ক্ষেত্রে প্রশ্নবোধক তাই বাস্তবে অর্থাৎ মুখোমুখি গববঃরহম করতে হবে, জানতে হবে তার ঋধপঃড়ৎু উৎপাদন ক্ষমতা, গুণগতমান এবং কত সময় থেকে উৎপাদনে জড়িত, কোন চড়ৎঃ থেকে পণ্য রপ্তানী করবে। কোন কোম্পানী এবং কোন ব্যাংক খ/ঈ জবপবরাব করবে? এই সব বিষয় পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। অনেক ওহফঁংঃৎু পণ্য উৎপাদন করে কিন্তু রপ্তানী সরাসরি করেন না। এইসব তথ্য নিয়ে ফিরে আসার প্রাক্কালে অবশ্যই পছন্দকৃত পণ্যের ঝধসঢ়ষব নিয়ে এসে ঞধৎমবঃ সধৎশবঃ এ গ্রহণযোগ্যতা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া উচিৎ। যেমন- চায়না এবং ভারতে অনেক ওহফঁংঃৎু সরাসরি রপ্তানী করেন না, এই কাজ কোন ঞৎধফরহম ঈড়সঢ়ধহু-র মাধ্যমে সম্পন্ন হয়ে থাকে। এই ক্ষেত্রে মালের গুনগত কোন ত্র“টি হলে দায়দায়িত্ব কাহার উপর বর্তাবে এ বিষয়ে পণ্য ক্রয়ের পূর্বে ১টা ঝধষবং ঈড়হঃৎধপঃ করে নেওয়া আবশ্যক। ভাষার অসুবিধার জন্য চায়নাতে বিভিন্ন কোম্পানীর সাথে গববঃরহম করা খুবই কষ্টকর ব্যাপার সাধারণত বাংলাদেশের কোন স্থায়ী বাঙ্গালী (যিনি পূর্বে চায়নাতে ব্যবসা করেন) এমন ব্যক্তির সাহায্য নেন অথবা কোন ঈযরহবংব দোভাষী নিয়ে যাবেন এ ক্ষেত্রে বাঙ্গালীর চেয়ে দোভাষী ব্যবহার করা ভাল কারণ অনেক ক্ষেত্রে মাঝের বাঙ্গালী অতিরিক্ত কমিশন ঈযরহবংব থেকে আদায় করতে গিয়ে পণ্যের গুনগত মানে হেরফের হয়। চায়নাতে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা দোভাষী হিসেবে ংরহপবৎব.
প্রসঙ্গত একটি ব্যাপার চলে আসে আপনি ড়াবৎংবধং এ গববঃরহম এর জন্য যেতে হলে কি ভাবে পৌঁছাবেন এবং ফিরে আসবেন। প্রথমে আনুমানিক একটা সময় বৈদেশিক সরবরাহকারী থেকে নিয়ে ঠরংধ চৎড়পবংংরহম করবেন অর্থাৎ ঠরংধ জন্য ঊসনধংংু তে অঢ়ঢ়ষু পূর্বে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করে দাঁড়াবেন। অরৎ ঞরপশবঃ করার সময় যাহাতে বিদেশে দিনের বেলা পৌঁছাতে পারেন, উরৎবপঃ ঋষুবঃ এ যেতে পারেন সেভাবে ঞরপশবঃ করবেন, অরৎঢ়ড়ৎঃ থেকে ঐড়ঃবষ পর্যন্ত যাবার বন্দোবস্ত করে নিবেন এবং যাবার আগে ঐ দেশের কিছু ঈঁৎৎবহপু বাংলাদেশ থেকে নিয়ে নেবেন। ঙাবৎংবধং ঞৎরঢ় এ যাবার পূর্বে চধংংঢ়ড়ৎঃ, ঋড়ৎবরমহ পঁৎৎবহপু ও অরৎ ঞরপশবঃ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এইগুলোর নিরাপত্তা বিধান করতে হবে। কি পরিমান পঁৎৎবহপু সাথে নেওয়া যায় তা জেনে ঐ পরিমান পঁৎৎবহপু নেবেন অন্যথায় বাংলাদেশ অরৎঢ়ড়ৎঃ এ সমস্যায় পড়বেন। যে কোন তরল জাতীয় জিনিষ খঁমমধমব ইড়ড়শরহম এ দিয়ে দিবেন। যাবার সময় শক্ত তালা নিয়ে যাবেন যাতে হোটেলে আপনার গুরুত্বপূর্ণ জিনিষ সুটকেসে তালা মেরে যেতে পারেন। জাকেট/ সুট অর্থাৎ বেশি পকেট আছে তা বিদেশ ভ্রমনে সুবিধা জনক এবং নিরাপত্তা নিতে আরামদায়ক যেমন- পাসপোর্ট সার্বক্ষনিক আপনার সাথে থাকবে কারণ রাস্তায় চড়ষরপব আপনাকে চেক করতে পারে কিংবা কোন কারণে যদি দূরে কোথায় রাতযাপন করতে হয় তবে যেই ঐড়ঃবষ এ উঠতে চান পাসপোর্ট প্রয়োজন হবে।
চধংংঢ়ড়ৎঃ অতীবগুরুত্বপূর্ণ বিষয় যদি কখনও হারিয়ে যায় সাথে সাথে অরৎঢ়ড়ৎঃ এর আশে পাশের ডধংঃব ইড়ী এ খোঁজ করবেন অনেক সময় চোররা ফেলে চলে যায়। যদি না পান সঙ্গে সঙ্গে অরৎঢ়ড়ৎঃ চড়ষরপব/ খড়ংঃ চধংংঢ়ড়ৎঃ ইড়ড়ঃয এ গিয়ে নিয়ম মাফিক ফরম পূরণ করবেন এবং চধংংঢ়ড়ৎঃ চুরি হয়েছে তাহা সনাক্ত করে আপনাকে ১টি চধঢ়বৎ দিলে ঐ বলে আপনি পরের উবংঃরহধঃরড়হ ঋষু করতে পারবেন তবে এর পর আপনাকে ঐ দেশের বাংলাদেশ ঊসনধংংু থেকে ঘবি চধংংঢ়ড়ৎঃ সংগ্রহ করে গড়াব করতে হবে।
কোন অরৎঢ়ড়ৎঃ এ গিয়ে যে অরৎষরহবং এর টিকেট করেছেন তার পড়ঁহঃবৎ অর্থাৎ ইড়ৎফরহম ঈধৎফ কোন পড়ঁহঃবৎ থেকে দিচ্ছে তা ওহভড়ৎসধঃরড়হ উবংশ থেকে জেনে নেবেন তারপর ইড়ৎফরহম ঈধৎফ নিয়ে ওসসরমৎধঃরড়হ দিকে যাবেন তা ঋড়ষষড়ি করার জন্য অরৎঢ়ড়ৎঃ ওহভড়ৎসধঃরড়হ উরংঢ়ষধু ঝপৎববহ এ গিয়ে দেখে নেবেন আপনাকে কোন উরৎবপঃরড়হ এ যেতে হবে সেখানে গিয়ে কখনও তাড়াহুড়া করবেন না তাতে ওসসরমৎধঃরড়হ অঁঃযড়ৎরঃু সন্দেহ বাড়ে, ধীরস্থির ভাবে কথাদি সম্পন্ন করে সবগুটিয়ে বিশেষত চধংংঢ়ড়ৎঃ, ঞরপশবঃ, টঝউ/ঊঁৎড় ্ খধঢ়ঃড়ঢ় বা ঐধহফ ইধম যদি থাকে গুছিয়ে ঋষুবঃ এর জন্য নির্দিষ্ট এধঃব এ রওনা দেবেন তার জন্য আপনাকে অরৎঢ়ড়ৎঃ ওহভড়ৎসধঃরড়হ উরংঢ়ষধু (অওউ) দেখে রওনা দেবেন। সময় কম থাকলে অরৎঢ়ড়ৎঃ ঞধীর ঝবৎারপব যবষঢ় নিতে পারেন। গন্তব্যে অবতরণের পর যথারীতি যদি অরৎঢ়ড়ৎঃ এ কেহ আপনাকে জবপবরাব করতে আসে খুঁজে নেবেন অন্যথায় ঞধীর কিভাবে চরপশ করতে হয় তা অনুসরণ করে আপনার অফফৎবংং ঞধীর উৎরাবৎ কে দেখান ঠিক আপনাকে গন্তব্যে নিয়ে যাবে তবে ঞধীর ছাড়া অন্য কোন চৎরাধঃব গাড়িতে উঠবেন না। গন্তব্যে পৌঁছে আশে পাশে হেঁটে খাবার হোটেল বা প্রয়োজনীয় কেনা কাটার জন্য দোকান পাট দেখে নেবেন যাহাতে আপনার দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় কাজে অসুবিধা না হয়।
চায়না, ভারত ও উল্লেখিত দেশ থেকে পণ্য ক্রয়ের জন্য আপনাকে ঙাবৎংবধং ংঁঢ়ঢ়ষরবৎ থেকে চৎড়ভড়ৎসধ ওহাড়রপব আনতে হবে এবং তা অপপবঢ়ঃধহপব দিয়ে আপনার ইধহশ এ ঝঁনসরঃ করলে ব্যাংক প্রয়োজনীয় অর্থ আপনার থেকে আদায় করে খ/ঈ খুলে দেবেন। চৎড়ভড়ৎসধ ওহাড়রপব এর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়- ঠধষরফরঃু ড়ভ চৎড়ভড়ৎসধ ওহাড়রপব, উবষরাবৎু ঃরসব ড়ভ মড়ড়ফং, চড়ৎঃ ড়ভ ংযরঢ়সবহঃ, পড়ঁহঃৎু ড়ভ ড়ৎরমরহ, চৎব-ংযরঢ়সবহঃ ওহংঢ়বপঃরড়হ আপনি নিজেও করতে পারেন) চধৎঃ ংযরঢ়সবহঃ ধষষড়বিফ (যদি কোন কারণে মাল কম বেশি হয় ংযরঢ়সবহঃ এ অসুবিধা হবে না এবং মাল ছাড়াতেও অসুবিধা হবে না) ঞৎধহংংযরঢ়সবহঃ অষষড়বিফ অর্থাৎ এসব বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন।
মাল ংযরঢ়সবহঃ এর পূর্বে ড়াবৎংবধং ংঁঢ়ঢ়ষরবৎ এর ঢ়ৎবসরংবং হাজির হবেন এবং যে দিন ঈড়হঃধরহবৎ লাগবে ঠিক তার পূর্বে জধহফড়স ংধসঢ়ষব হিসাবে বিভিন্ন কাটুন/ ড্রাম ওজন এবং খুলে মাল চেক করে ঈড়হঃধরহবৎ ঢুকাবেন এবং খড়পশ করে ঈড়হঃধরহবৎ চড়ৎঃ এর উদ্দেশ্যে রওনার পর স্থান ত্যাগ করবেন, এরপর ২/৩ দিন মাল ঝঁঢ়ঢ়ষরবৎ এর চড়ৎঃ পার হয়ে ড়হ নড়ধৎফ হওয়ার পর আপনি নিজ দেশের উদ্দেশ্যে ফিরবেন। যদি ড়াবৎংবধং ংঁঢ়ঢ়ষরবৎ এর অভিজ্ঞতার অভাব থাকে তবে ওহাড়রপব এবং চধপশরহম ষরংঃ অবস্থান করে দেখে আসবেন অথবা দেশে ফিরে আসলে ওহাড়রপব, চধপশরহম ষরংঃ আপনাকে পাঠাতে বলবেন এবং অঢ়ঢ়ৎড়াধষ নিয়ে যাতে ইধহশ এ ংঁনসরঃ করে।
মাল আমদানী কারকের চড়ৎঃ এ আসার পূর্বেই ংযরঢ়ঢ়রহম ফড়প./ ঊীঢ়ড়ৎঃ উড়প. ১টা ঈড়ঢ়ু অফাধহপব সধরষ এ আনিয়ে নেবেন এবং ড়াবৎংবধং ংঁঢ়ঢ়ষরবৎ কে তাগিদ দেবেন উড়প. ইধহশ এ ঝঁনসরঃ এর জন্য এবং এটা গড়হরঃড়ৎ করে সম্পন্ন করিয়ে নেবেন অন্যথায় উড়পঁসবহঃ এর অভাবে চড়ৎঃ এ উবসধৎৎধমব প্রদান করতে হবে। ইধহশ এ উড়প আসার পর মালের আগমন ংযরঢ়ঢ়রহম ধমবহঃ থেকে জেনে উড়পঁসবহঃ ধপপবঢ়ঃধহপব দিয়ে ১/২ দিন আগে আপনার ঈষবধৎরহম অমবহঃ এর কাছে পাঠিয়ে দেবেন এবং যদি নতুন ঈষবধৎরহম অমবহঃ নিযুক্ত করে থাকেন তবে নিজের লোক পাঠিয়ে চট্টগ্রাম বা বেনাপুল উপস্থিত থাকবেন, ঈষবধৎরহম অমবহঃ নির্বাচনে সতর্ক থাকবেন কোন বাজে প্রস্তাব বা কম পয়সায় ঁহফবৎ যধহফ লেনদেনে অনহড়ৎসধষ কিছুতে যাবেন না তাতে বিপদে পড়বেন। সব উড়পঁসবহঃ সঠিক থাকলে শুল্কায়নে কার্যাবলী ২/৩ দিনের মধ্যে সম্পন্ন হয়ে আপনার মাল খালাস করে ঞৎধহংঢ়ড়ৎঃ এ দিয়ে দেবেন। মনে রাখবেন ঞৎঁংঃবফ ঞৎধহংঢ়ড়ৎঃ ছাড়া মাল দেবেন না চুরির সম্ভবনা থাকবে। মাল আপনার গন্তব্যে আসার পর গুনে হিসাব করে গুদামে ঢুকাবেন। গুদামে ঢোকার পর পরই পড়ংঃরহম করে বিক্রির ব্যবস্থা নেবেন অর্থাৎ সময় নষ্ট করা যাবে না।
পণ্য আমদানির পূর্বেই বিক্রির একটা পরিকল্পনা করে রাখতে হবে, পণ্য আসার পর ক্রেতারা দামের সুবিধা নেওয়ার জন্য গুনগতমান ঝধসঢ়ষব এবং আমদানিকৃত মাল এক নয় বলে কিছু সুবিধা নিতে চাইবে এবং পূর্বের ওয়াদাকারী ক্রেতা অনেকে মাল নেবে না। তাই আমদানির পূর্বে বড় প্রতিষ্ঠান হলে লিখিত ডড়ৎশ ঙৎফবৎ এবং ছোট প্রতিষ্ঠান বা দোকানদার হলে অফাধহপব কিছু নগদ টাকা নিলে বিক্রি নিরাপদ হয়। তবে সকল ক্ষেত্রে এভাবে নিশ্চিত হয়ে আমদানি আজকাল করা যায় না। আপনাকে আপনার বিক্রির জন্য কিছু বিক্রয় কর্মী কিংবা নিজস্ব শোরুম কিংবা কমিশন এজেন্ট বা ডিলার যে কোন একটা বিক্রির ধারা সৃষ্টি করতে হবে, সেখানে প্রত্যেকটি মাল বিক্রির সাথে চধুসবহঃ এর নিশ্চয়তা বা চেক বা নগদে একটা বুঝা পড়ার মাধ্যমে মাল বিক্রি করবেন, যথাযথ হিসাব রক্ষা করবেন এবং চালানের মাধ্যমে মাল প্রদান করবেন এবং যথারীতি ঈধংয গবসড় তে টাকা জবপবরাব করবেন। অবশ্যই খেয়াল রাখবেন একটি লেনদেনে হিসাব নিয়ে যাহাতে কোন ভুল বুঝাবুঝি না হয়। যদি মালের বিক্রির গতি ভাল হয় বুঝবেন বাজারে মালের ঘাটতি আছে, ৫০-৬০% বিক্রি করে বাকিগুলো একটু ঝষড়ি বিক্রি করবেন অর্থাৎ বাজার ড়নংবৎাব করবেন। কিছু ঘটনাদি ঘটবেই অনেকে পয়সা মেরে দিতে চাইবে এবং মেরে দেবে, এভাবে ধীরে ধীরে ভাল চধৎঃু ঝবষবপঃরড়হ করে ভবিষ্যতে ব্যবসা পরিচালনা করবেন, নিশ্চয়ই দাঁড়িয়ে যাবেন তবে হুট করে অনেক পয়সা উপার্জনের মনমানিসকতা না রাখা ভাল। অবশেষে মনে রাখবেন বাজারে যে পণ্য নিয়ে আপনি ব্যবসা করেন তার সরবরাহ ব্যবস্থায় কখনও ঘাটতি যাতে না পড়ে খেয়াল রাখবেন এতে বাজার হারাবেন।
মাল আমদানির পূর্বে পণ্যের মূল্য, জাহাজ ভাড়া এল সি খোলার খরচ (ব্যাংকের খরচ), বীমা খরচ, মালের সঠিক ঐ.ঝ ঈড়ফব (চট্টগ্রাম বা বেনাপুল বন্দর থেকে জেনে নেওয়া ভাল) মালের শুল্কায়নের সময় আমদানি শুল্ক, ভ্যাট, অ.ও.ঞ কোন সার চার্জ (যদি থাকে) কোন সম্পুরক শুল্ক (যদি থাকে) এ ছাড়া কোন খরচ যদি নির্ধারিত থাকে অবশেষে ক্লিয়ারিং এজেন্টের খরচাদি যথাযথ ভাবে হিসাব করে মালের ঈড়ংঃরহম দাঁড় করাতে হবে। উক্ত ঐ.ঝ ঈড়ফব এর অধীন কোন ঝ.জ.ঙ আছে কিনা তা অবশ্যই জেনে নেওয়া ভাল। অনেক সময় কোন পণ্যের সুনির্দিস্ট দাম কাস্টম ঠিক করে রাখে তা জেনে নেবেন এবং সেই অনুপাতে উঁঃু ঞধী এবং ঠধঃ পরিশোধ করতে হবে। অথবা কোন পণ্যের বিশেষ কোন আনুষ্ঠানিকতা বা পবৎঃরভরপধঃব পঁংঃড়স/ চড়ৎঃ অঁঃযড়ৎরঃু কে দেখাতে হবে কিনা তা বিবেচনায় আনবেন। যেমন- ঋড়ড়ফ রঃবস আমদানির পর ইঝঞও ছাড়পত্র ছাড়া পণ্য খালাস হবে না, অনেক পণ্যের ক্ষেত্রে জধফরধঃরড়হ পবৎঃরভরপধঃব অর্থাৎ জধফরধঃরড়হ ঋৎবব এই মর্মে ঈবৎঃরভরপধঃব না হলে পণ্য খালাস করতে পারবেন না। যা হোক এখানে সংক্ষিপ্ত ধারণা দিলাম তবে আপনারা নিজস্ব সৃজনশীলতা দিয়ে বিভিন্ন জরংশ বা তথ্য বের করে ববস্থা নিবেন অন্যথায় লোকসানের স্বীকার হবেন। হঠাৎ হঠাৎ এই পণ্য সেই পণ্য আমদানি করবেনা, একটা আইটেম ঝবঃ করে মুনাফা করতে অনেক ক্ষেত্রে কিছু লোকসান গুনতে হয়।